স্টাফ রিপোর্টার : ‘চলো মন ঘুরে আসি ব্যস্ততার ফাঁকে প্রকৃতির নিলয়ে’ ভালোবাসা আর আবেগময় এমনতর উপজীব্যকে হৃদয়ে ধারণ করে হয়ে গেল সোনালী ব্যাংকের অফিসার সংগঠন সোনালী ব্যাংক বঙ্গবন্ধু পরিষদের আনন্দযজ্ঞ বার্ষিক বনভোজন। ফাগুনের স্নিগ্ধ-শুভ্র সকাল। চারদিকে আলো ঝলমল উষ্ণ পরিবেশ। কোথায়ও কোন হইচই নেই। সোনালী ব্যাংকের চত্বরের বাগানে শোভা পাচ্ছে গুটিকয়েক গোলাপ আর গাঁদা। বর্ণিল সাজে, চমকিত নজরকাড়া মেকাপে নারী-পুরুষ কর্মকর্তারা তাদের পরিবার সহ জড়ো হতে দেখা যাচ্ছে। ব্যাংক ভবনের চত্বরে জটলা ক্রমেই বাড়তে থাকে সোনালী পরিবারের সদস্যগণের। গন্তব্য ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার কাঁঠালির হবিরবাড়ী অন্তর্গত চন্দ্র মলি¬কা হলিডে রিসোর্ট লিমিটেড। দিনব্যাপী আনন্দযজ্ঞে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. সাখাওয়াত হোসেন, এ কে এম শামছুল ইসলাম, মো. জাহিদ ইকবাল, হীরালাল দাস, এসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার এস এম আনছারুল ইসলাম, মো. মেহেদী হাসান। বনভোজন আয়োজনের সদস্য সচিব মো. আব্দুর রউফের নেতৃত্বে সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন মো. জিয়াউল ইসলাম, মো. রুকুনুজ্জামান, মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ আব্দুল হান্নান, মো. গোলাম ফারুক, মো. হেলাল উদ্দিন, মো. রুবেল মিয়া, এম এ সামাদ সহ বঙ্গবন্ধু পরিষদের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। বনভোজনে সোনালী পরিবারের শহর শাখা বনাম অন্যান্য শাখার মধ্যে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ, মহিলা কর্মকর্তাদের মধ্যে মিউজিক্যাল চেয়ার, শিশুদের মার্বেল কুড়ানো, ছেলে ও মেয়ে শিশুদের মধ্যে পৃথক দৌড় প্রতিযোগিতা ছাড়াও আকর্ষণীয় র্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। বনভোজনে ময়মনসিংহ অঞ্চলের তিন শতাধিক কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।