রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫, ০২:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ফারুকীর জন্য দোয়া চাইলেন তিশা বিসিবির নির্বাচন করা নিয়ে বোমা ফাটালেন ফারুক আহমেদ রাশিয়া খুব বড় শক্তি, ইউক্রেনের চুক্তি করা উচিত : ট্রাম্প বিদেশের সব দূতাবাস থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ সক্রিয় রাজনীতিতে প্রবেশের কোনো ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা ত্রিশাল থানার যুবনেতা সুমনের উদ্যোগে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার ৮০তম জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত বিমান সচিবের বিরুদ্ধে টিকিট সিন্ডিকেটকে সহযোগিতার অভিযোগ দেশে সম্প্রীতি বজায় রাখতে সবাইকে অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়ার আহ্বান সেনাপ্রধানের সেনাবাহিনীর অভিযান রাজশাহীর সাবেক মেয়র লিটনের ভাতিজাসহ আটক ৩ চাঁদাবাজদের ঠাঁই বাংলাদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
Headline
ফারুকীর জন্য দোয়া চাইলেন তিশা বিসিবির নির্বাচন করা নিয়ে বোমা ফাটালেন ফারুক আহমেদ রাশিয়া খুব বড় শক্তি, ইউক্রেনের চুক্তি করা উচিত : ট্রাম্প বিদেশের সব দূতাবাস থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ সক্রিয় রাজনীতিতে প্রবেশের কোনো ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা ত্রিশাল থানার যুবনেতা সুমনের উদ্যোগে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার ৮০তম জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত বিমান সচিবের বিরুদ্ধে টিকিট সিন্ডিকেটকে সহযোগিতার অভিযোগ দেশে সম্প্রীতি বজায় রাখতে সবাইকে অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়ার আহ্বান সেনাপ্রধানের সেনাবাহিনীর অভিযান রাজশাহীর সাবেক মেয়র লিটনের ভাতিজাসহ আটক ৩ চাঁদাবাজদের ঠাঁই বাংলাদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

বৃষ্টি হলেই পানি পড়ে ঘরে, না ঘুমিয়ে বসে থাকেন আমেনা খাতুন

Reporter Name / ৪৩ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫, ৫:৪৮ পূর্বাহ্ন

থাকার কষ্ট, খাবারের কষ্ট, সব থেকে বড় কষ্ট বৃষ্টি হলেই ঘরে পানি পড়ে, ঘুমাতে পারেন না বৃদ্ধা। মানুষ দিলে খাবার খেতে পারেন, তা না হলে না খেয়ে থাকেন। বৃষ্টি হলে আরও সমস্যায় পড়ে যান। ঘরে পানি পড়ে, শোয়ার জায়গাও থাকে না। তবুও ভাঙা ঘরেই বসে থাকেন তিনি। ঝালকাঠি সদর উপজেলার পোনাবালিয়া ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের মৃত নুর মোহাম্মদের স্ত্রী আমেনা খাতুনের জীবন কাটছে এভাবেই। ৭০ বছর বয়সী এই বৃদ্ধা বিধবা হয়েছেন ৩০ বছর আগে। দাম্পত্য জীবনে দুই ছেলে ও এক মেয়ে। তারাও প্রতিবন্ধী। ছেলেদের স্ত্রীরা মানুষের বাড়িতে কাজ করে সংসার চালান। আর মেয়ে থাকেন শ্বশুরবাড়িতে।
আমেনা খাতুন স্বামীর রেখে যাওয়া একমাত্র ঘরে একাই বাস করেন। সিডরে গাছ পড়ে সেটিও ভেঙে যায়। একটু বৃষ্টি হলে পানিতে তলিয়ে যায়। নিরুপায় হয়ে এই ভাঙা ঘরেই বাস করেন তিনি। আশপাশের মানুষ যে খাবার দেয় তা দিয়ে দু’বেলা দু’মুঠো খেয়ে বেঁচে আছেন।
প্রতিবেশীরা জানান, আমেনা খাতুনের ছেলে মেয়েরা প্রতিবন্ধী হওয়ার কারণে তার খোঁজ খবর নিতে পারছেন না। বাড়িতে তিনি একাই থাকেন। সংসারে উপার্জনক্ষম কেউ না থাকায় খেয়ে না খেয়ে দিন যায় তার। মাঝেমধ্যে প্রতিবেশীরা চাল-ডাল যা পারেন দেন। সরকারি কিংবা কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তার পাশে দাঁড়ালে তিনি শেষ জীবনটা ভালোভাবে কাটাতে পারবেন।
মির্জাপুর গ্রামের ইউপি সদস্য মঞ্জুর হোসেন শরীফ বলেন, আমেনা বেগম খুবই অসহায়। বৃদ্ধ মহিলা একাই থাকেন। ভাঙা ঝুপড়িতে বৃষ্টি-বাদল আর শীতের দিনে খুব কষ্ট হয় তার। মাথা গোজার ঠাঁই একটা ঘর হলে তিনি ভালোভাবে থাকতে পারবেন। সরকারি চাল আর বিধবা ভাতা পান। এছাড়া আশপাশের মানুষ কিছু দিলে সেটা দিয়ে তিনি খেয়ে বেঁচে থাকেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Theme Created By ThemesDealer.Com